চুম্বন হল প্রেমের চিহ্ন। প্রেমকে প্রকাশ
করার একটা মাধ্যম৷ চুম্বনের মধ্যে একটা মিষ্টি ছোঁওয়া আছে৷ যা
প্রেমেরমাত্রাকে দ্বিগুণ করে দেয়৷
কিন্তু বৈজ্ঞানিকরা বলছেন চুম্বন নাকি
মহিলাদের জন্য ভীষণই ক্ষতিকর৷ বৈজ্ঞানিকদের মতে ঠোঁটের মধ্যে মুখ রেখে
চুম্বনের মধ্যে দিয়ে যে লালাটা বের হয়, তার মধ্যে দিয়ে মহিলাদের শরীরে
পুরুষদের শরীর থেকে সাইটোমেগালোভাইরাস প্রবেশ করে৷
এই ভাইরাস সাধারণত ক্ষতি না করলেও অন্তসত্ত্বা মহিলাদের জন্য তা বিপদ ডেকে নিয়ে আসে৷ ঐ ভাইরাস গর্ভস্থ শিশুর স্বাস্থ্যকে নানা ভাবে প্রভাবিত করে৷ কখনও ঐ ভাইরাসেরপ্রভাবে গর্ভস্থ শিশুর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে৷ এর ফলে গর্ভস্থ শিশু বধির হয়ে জন্মাতে পারে৷
এমনকি তারা সেলিব্রাল পালসিতেও আক্রান্ত হতে পারে৷ তবে বৈজ্ঞানিকরা জানিয়েছেন যদি ক্রমাগত একই ব্যক্তিকে ছয় মাস কোন মহিলা চুম্বন করেন তাহলে তাদের মধ্যে এই ভাইরাসকেপ্রতিরোধ করার ক্ষমতা জন্মে যায়৷ তখন গর্ভস্থ শিশুর উপর তা কোন ভাবেই প্রভাব ফেলতে পারে না৷
এই ভাইরাস সাধারণত ক্ষতি না করলেও অন্তসত্ত্বা মহিলাদের জন্য তা বিপদ ডেকে নিয়ে আসে৷ ঐ ভাইরাস গর্ভস্থ শিশুর স্বাস্থ্যকে নানা ভাবে প্রভাবিত করে৷ কখনও ঐ ভাইরাসেরপ্রভাবে গর্ভস্থ শিশুর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে৷ এর ফলে গর্ভস্থ শিশু বধির হয়ে জন্মাতে পারে৷
এমনকি তারা সেলিব্রাল পালসিতেও আক্রান্ত হতে পারে৷ তবে বৈজ্ঞানিকরা জানিয়েছেন যদি ক্রমাগত একই ব্যক্তিকে ছয় মাস কোন মহিলা চুম্বন করেন তাহলে তাদের মধ্যে এই ভাইরাসকেপ্রতিরোধ করার ক্ষমতা জন্মে যায়৷ তখন গর্ভস্থ শিশুর উপর তা কোন ভাবেই প্রভাব ফেলতে পারে না৷
No comments:
Post a Comment
ভালো হয়েছে। চালিয়ে যান। আরো গল্প চাই। দারুন হয়েছে। জটিল।